মুজিবুর রহমানকে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দাবি এলাকাবাসীর

খোরশেদ আলম, সাভার প্রতিনিধিঃ বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শ বুকে ধারণ করে সততা ও সাহসিকতার সহিত দীর্ঘদিন যাবৎ আওয়ামী লীগের রাজনীতি সাথে রয়েছেন ইয়ারপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি পদ প্রার্থী মজিবুর রহমান (শহেদ) বর্তমানে তিনি ইয়ারপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করছেন।

সততা ও ন্যায়পরায়ণ হওয়ায় তিনি আজবদি কোনো অন্যায় অবিচারের সঙ্গে আপোষ করেননি। সত্য ও সততার ব্যাপারে তিনি দৃঢ়। এ জন্য এলাকায় দিন দিন তার জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। বর্তমানে ইয়ারপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে যার বিকল্প হিসেবে অন্য কাউকে দেখছে না তৃণমুল নেতাকর্মীরা।

বাংলাদেশ সরকারের ত্রাণ ও দূর্যোগ ব্যস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান এমপি’র আস্থাভাজন মজিবুর রহমান শাহেদ এলাকায় বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের পাশাপাশি মহামারি করোনা কালিন পরিস্থিতির শুরু থেকে এখনও পর্যন্ত অসহায়, কর্মহীন ও হতদরিদ্র মানুষের পাশে ব্যক্তিগত উদ্যোগে খাদ্য এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী দিয়ে আসছেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন মানবিক কর্মকান্ড সহ এই জননন্দিত আওয়ামী লীগ নেতা তার এলাকায় ভিতরে মাদক এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো-টলারেন্স নীতি অবলম্বনে কাজ করে চলেছেন।

বাংলাদেশকে যোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে এগিয়ে নেয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভ’য়সী প্রশংসা করে তৃণমূল নেতাকর্মীরা বলেন, এই অগ্রযাত্রার একজন অন্যতম কর্মী আমাদের ইয়ারপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমান শাহেদ ভাই। তিনি এই ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার পর থেকে এলাকায় সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজী ও মাদক ব্যবসা সহ সকল ধরনের অপরাধ নির্মূল করতে এলাকাবাসীকে সাথে নিয়ে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তাই আমরা আগামীতে সভাপতি হিসেবে তার বিকল্প অন্য কাউকে দেখছি না।

এ ব্যাপারে মজিবুর রহমান শাহেদ বলেন, রাজনৈতিক জীবনে আমি দীর্ঘদিন যাবৎ ইয়ারপুর ইউনিয়ন ৭নং ওয়ার্ড যুবলীগের সদস্য ছিলাম, এরপরে আমি সাভার উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা যুবলীগের অর্থ বিষায়ক সম্পর্ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। ২০১৪ সালে থেকে অদ্যাবধি আমি ইয়ারপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করছি। যদি দলের সিনিয়র নের্ত্রীবৃন্দ, এলাকার নের্তীবৃন্দ, এলাকার জনগন, মনে করে দলের জন্য আমি কাজ করেছি, দলের মিটিং, মিছিল ও দলের পাশে ছিলাম। যদি তারা আমাকে মনে করে আমাকে সভাপতি বানাবে, আমি সভাপতি হতে আগ্রহী আছি। আমি দলের সিদ্ধান্তের বাহিরে কোনো কিছু না। আমি দলের সাথে আছি, দলের সাথে আজীবন থাকবো।
সভাপতি হলে দল ও এলাকাবাসীর জন্য কি করবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি অতীতেও আন্দলন সংগ্রামে ছিলাম, আগুন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছিলাম, অতিতেও ইয়ারপুরে জামায়াত-বিএনপিকে কোনো প্রোগ্রামে অবস্থা করতে দেইনি। সামনেও যদি আমি সভাপতি হতে পারি ইনশাল্লাহ আমি রাজ পতে থাকবো। আওয়মালীগের সব প্রোগ্রামে অংশ গ্রহন করবো। এবং জামায়াত-বিএনপির ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার যা যা করণীয় দলের নির্দেশনা অনুযায়ী আমি সমস্ত কিছু করবো। আওয়ামী লীগ যাতে সুংসংগঠিত হয়, সম্মান জনক অবস্থানে পৌছায় সেই দিকে খেয়াল রাখবো। এছাড়ও বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ‘ভিশন ২০৪১’ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যা যা করনীয় আমি করবো ইনশাল্লাাহ।